কৌতুক বলার নানা বিপদ আছে। আর সেটা হল কারো না কারো পড়া থাকবেই। কারণ এর কোনো কপিরাইট নাই, সংগ্রহ করাই মূল কাজ। এখানে আনলাকি ১৩টা জোকস দিলাম। অবশ্যই বড়দের। কেবল বড়দের বললে ভুল হবে,
কঠোরভাবে বড়দের। সুতরাং যারা বড় হন নাই তার আর পড়বেন না। এখানেই থামেন, অন্য পোস্টে যান।
আবারও বলি এই পোস্ট বড়দের, কোনো ভাবেই ছোটদের না। সবগুলো জোকস সংগ্রহ করা, কেবল একটা খানিকটা মৌলিক বলা যায়। কোনটা?
দেখি কে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন।
ভেবেছিলাম ১০টা দেবো, পরে মনে হল ১৫টা দেই। শেষমেশ ১৩টা দিলাম। আবারো বলি অনেকেরই হয়তো সবগুলো পড়া। তারপরও দিলাম।
১.
মেয়েদের সুখী করার ৭০ টা উপায় আছে। এর মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে শপিং, আর এর পরেই ৬৯
২.
বন্ধুর বউকে বিয়ে করেছে দবির। স্ত্রী পরিত্যক্ত ছবির দুঃখে কষ্টে দবিরকে বললো, শেষ পর্যন্ত সেকেন্ড হ্যান্ড পেলি!
দবির বিজয়ীর হাসি দিয়ে বললো, বউ বলেছে ৪ ইঞ্চির পুর পুরাটাই ব্র্যান্ড নিউ।
৩.
সে বললো চল আবার বেড়াতে যাই।
ওরা দুজন বললো, উহু, তোমার সাথে আর যাবো না। তুমি বেড়াতে যাওয়ার নাম করে একা নিজেই ঢুকে পড়ো, আমাদের দুজনকেই বাইরে রেখে দাও। আমরা আর যাবো না।
৪.
ওল্ডহোমে বুড়ার সঙ্গে বুড়ির দারুণ খাতির। দুজনেরই শারিরীক সামর্থ্য নেই, কিন্তু সখ আছে। বুড়ি প্রতিদিন বুড়ার বিশেষ অঙ্গ হাতের মুঠোয় ধরে রাখে, এইটাই তাদের সুখ। হঠাৎ একদিন বুড়ি দেখে বুড়া আর আসে না, বরং নতুন আসা অন্য এক বুড়ির সাথে বসে থাকে।
বুড়ি গিয়ে ধরলো বুড়াকে, জানতে চাইলো এভাবে তাকে ত্যাগ করার কারণ কী। ঐ বুড়ির মধ্যে এমন কি আছে যা তার নেই?
বুড়া বললো, নতুন আসা বুড়ির পার্কিনসন অসুখটি আছে।
৫.
দারুণ সফল এক যৌনকর্মী গেল ডাক্তারের কাছে। গিয়ে বললো, ডাক্তার আমার শরীরে আরেকটা ফুটো করে দেন?
অবাক হয়ে ডাক্তার জানতে চাইলো, আরেকটা কেন?
মেয়েটা বললো, ব্যবসা খুব ভাল যাচ্ছে, ভাবছি নতুন একটা শাখা খুললে কেমন হয়।
৬.
মেয়েরা হয় চার রকমের
১. শ্বাসের সমস্যা আছে-আহ..আহ...আহহহ.......
২. বাধ্যগত-ইয়েস, ওহ ইয়েস......আহ ইয়েস....
৩. লোভী-মোর..মোর...প্লিজ......মোর
৪. ধার্মিক-ওহ গড..ওহ মাই গড....ওহ মাই গড!!
৭.
সে বিয়ে করলো এক মেয়ে ট্রাফিক সার্জেন্টকে। বাসর রাত শেষে বন্ধুরা জানতে চাইলো কেমন কাটলো বাসর রাত।
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে সে বললো-সে ১০০ টাকা জরিমানা করেছে ওভারস্পিডের জন্য, ২০০ টাকা রং সাইড এন্ট্রির জন্য আর ৫০০ টাকা হেলমেট না পরার জন্য।
৮.
মেয়ে-তোমারটা ঠিক যেন মোবাইল ফোন।
ছেলে-কেনো? ভাইব্রেশন বেশি হয়?
মেয়ে-উহু, যখন ট্যানেলে ঢোকে, তখন নেটওয়ার্ক থাকে না, টাওয়ার আর কাজ করে না।
৯.
একসাথে গোসল করছে দুটি মেয়ে।
প্রথমজন: তোমারটা সব সময় এতো ক্লিন থাকে কিভাবে?
দ্বিতীয় জন: আরে বোকা, কখনো ব্যস্ত রাস্তায় ঘাস উঠতে দেখেছিস?
১০.
কেবল চট্টগ্রামের জন্য আগামি বাজেটে নতুন একটা ট্যাক্স আরোপ করা হচ্ছে। আর সেটি হচ্ছে টার্নওভার ট্যাক্স।
১১.
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গোলরক্ষক মেয়েরা। যেভাবেই খেলো না কেন, বল কখনোই ভেতরে যায় না।
১২.
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন? : না।
প্রেমিকা আছে ? : না।
পরকীয়া করেন ? : না।
টানবাজার যান ? : না।
মাস্টারবেট করেন? : না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাঁড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!"
১৩.
মাদ্রিদে ষাঁড়ের লড়াই দেখে পাশের রেস্তারাঁয় ঢুকেছে এক ট্যুরিস্ট। স্পেশাল ডিশ অর্ডার দেয়ায় বেয়ারা এক অদ্ভুত জিনিশ এনে হাজির করলো। আলু আর লেটুসের সাথে গোল গোল দুটো মাংসের টুকরোমত।
“কী এটা?” জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।
‘কহোনেস, সেনর। ‘ বুক ফুলিয়ে জবাব দিলো বেয়ারা। ‘আজকে অ্যারেনাতে যে ষাঁড়টা লড়াইয়ে হারলো, তার অন্ডকোষ। ‘
নাক সিঁটকে খাওয়া শুরু করলো ট্যুরিস্ট। কিন্তু মুখে দিয়েই চমকে গেলো সে, না যা ভেবেছিলো তা নয়, বরং বেশ সুস্বাদু জিনিসটা। চেটেপুটে খেয়ে সে ঠিক করলো, আগামীকালও এই কহোনেসই খেতে হবে।
পরদিন আবার একই রেস্তোরাঁয় এসে অর্ডার দিলো সে চটপট। যথারীতি বেয়ারা এনে হাজির করলো খাবার। আলু, লেটুস, কিন্তু আজকের মাংসের টুকুরো দুটো খুবই ছোট। ঘটনাটি কী, জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।
‘আসলে ব্যাপারটা হয়েছে কি …,’ খানিক মাথা চুলকে বললো বেয়ারা, ‘ষাঁড়ের লড়াইতে কিন্তু সবসময় ষাঁড়ই হারে না।’
কঠোরভাবে বড়দের। সুতরাং যারা বড় হন নাই তার আর পড়বেন না। এখানেই থামেন, অন্য পোস্টে যান।
আবারও বলি এই পোস্ট বড়দের, কোনো ভাবেই ছোটদের না। সবগুলো জোকস সংগ্রহ করা, কেবল একটা খানিকটা মৌলিক বলা যায়। কোনটা?
দেখি কে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন।
ভেবেছিলাম ১০টা দেবো, পরে মনে হল ১৫টা দেই। শেষমেশ ১৩টা দিলাম। আবারো বলি অনেকেরই হয়তো সবগুলো পড়া। তারপরও দিলাম।
১.
মেয়েদের সুখী করার ৭০ টা উপায় আছে। এর মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে শপিং, আর এর পরেই ৬৯
২.
বন্ধুর বউকে বিয়ে করেছে দবির। স্ত্রী পরিত্যক্ত ছবির দুঃখে কষ্টে দবিরকে বললো, শেষ পর্যন্ত সেকেন্ড হ্যান্ড পেলি!
দবির বিজয়ীর হাসি দিয়ে বললো, বউ বলেছে ৪ ইঞ্চির পুর পুরাটাই ব্র্যান্ড নিউ।
৩.
সে বললো চল আবার বেড়াতে যাই।
ওরা দুজন বললো, উহু, তোমার সাথে আর যাবো না। তুমি বেড়াতে যাওয়ার নাম করে একা নিজেই ঢুকে পড়ো, আমাদের দুজনকেই বাইরে রেখে দাও। আমরা আর যাবো না।
৪.
ওল্ডহোমে বুড়ার সঙ্গে বুড়ির দারুণ খাতির। দুজনেরই শারিরীক সামর্থ্য নেই, কিন্তু সখ আছে। বুড়ি প্রতিদিন বুড়ার বিশেষ অঙ্গ হাতের মুঠোয় ধরে রাখে, এইটাই তাদের সুখ। হঠাৎ একদিন বুড়ি দেখে বুড়া আর আসে না, বরং নতুন আসা অন্য এক বুড়ির সাথে বসে থাকে।
বুড়ি গিয়ে ধরলো বুড়াকে, জানতে চাইলো এভাবে তাকে ত্যাগ করার কারণ কী। ঐ বুড়ির মধ্যে এমন কি আছে যা তার নেই?
বুড়া বললো, নতুন আসা বুড়ির পার্কিনসন অসুখটি আছে।
৫.
দারুণ সফল এক যৌনকর্মী গেল ডাক্তারের কাছে। গিয়ে বললো, ডাক্তার আমার শরীরে আরেকটা ফুটো করে দেন?
অবাক হয়ে ডাক্তার জানতে চাইলো, আরেকটা কেন?
মেয়েটা বললো, ব্যবসা খুব ভাল যাচ্ছে, ভাবছি নতুন একটা শাখা খুললে কেমন হয়।
৬.
মেয়েরা হয় চার রকমের
১. শ্বাসের সমস্যা আছে-আহ..আহ...আহহহ.......
২. বাধ্যগত-ইয়েস, ওহ ইয়েস......আহ ইয়েস....
৩. লোভী-মোর..মোর...প্লিজ......মোর
৪. ধার্মিক-ওহ গড..ওহ মাই গড....ওহ মাই গড!!
৭.
সে বিয়ে করলো এক মেয়ে ট্রাফিক সার্জেন্টকে। বাসর রাত শেষে বন্ধুরা জানতে চাইলো কেমন কাটলো বাসর রাত।
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে সে বললো-সে ১০০ টাকা জরিমানা করেছে ওভারস্পিডের জন্য, ২০০ টাকা রং সাইড এন্ট্রির জন্য আর ৫০০ টাকা হেলমেট না পরার জন্য।
৮.
মেয়ে-তোমারটা ঠিক যেন মোবাইল ফোন।
ছেলে-কেনো? ভাইব্রেশন বেশি হয়?
মেয়ে-উহু, যখন ট্যানেলে ঢোকে, তখন নেটওয়ার্ক থাকে না, টাওয়ার আর কাজ করে না।
৯.
একসাথে গোসল করছে দুটি মেয়ে।
প্রথমজন: তোমারটা সব সময় এতো ক্লিন থাকে কিভাবে?
দ্বিতীয় জন: আরে বোকা, কখনো ব্যস্ত রাস্তায় ঘাস উঠতে দেখেছিস?
১০.
কেবল চট্টগ্রামের জন্য আগামি বাজেটে নতুন একটা ট্যাক্স আরোপ করা হচ্ছে। আর সেটি হচ্ছে টার্নওভার ট্যাক্স।
১১.
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গোলরক্ষক মেয়েরা। যেভাবেই খেলো না কেন, বল কখনোই ভেতরে যায় না।
১২.
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন? : না।
প্রেমিকা আছে ? : না।
পরকীয়া করেন ? : না।
টানবাজার যান ? : না।
মাস্টারবেট করেন? : না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাঁড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!"
১৩.
মাদ্রিদে ষাঁড়ের লড়াই দেখে পাশের রেস্তারাঁয় ঢুকেছে এক ট্যুরিস্ট। স্পেশাল ডিশ অর্ডার দেয়ায় বেয়ারা এক অদ্ভুত জিনিশ এনে হাজির করলো। আলু আর লেটুসের সাথে গোল গোল দুটো মাংসের টুকরোমত।
“কী এটা?” জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।
‘কহোনেস, সেনর। ‘ বুক ফুলিয়ে জবাব দিলো বেয়ারা। ‘আজকে অ্যারেনাতে যে ষাঁড়টা লড়াইয়ে হারলো, তার অন্ডকোষ। ‘
নাক সিঁটকে খাওয়া শুরু করলো ট্যুরিস্ট। কিন্তু মুখে দিয়েই চমকে গেলো সে, না যা ভেবেছিলো তা নয়, বরং বেশ সুস্বাদু জিনিসটা। চেটেপুটে খেয়ে সে ঠিক করলো, আগামীকালও এই কহোনেসই খেতে হবে।
পরদিন আবার একই রেস্তোরাঁয় এসে অর্ডার দিলো সে চটপট। যথারীতি বেয়ারা এনে হাজির করলো খাবার। আলু, লেটুস, কিন্তু আজকের মাংসের টুকুরো দুটো খুবই ছোট। ঘটনাটি কী, জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।
‘আসলে ব্যাপারটা হয়েছে কি …,’ খানিক মাথা চুলকে বললো বেয়ারা, ‘ষাঁড়ের লড়াইতে কিন্তু সবসময় ষাঁড়ই হারে না।’